1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০১:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ শুরু হচ্ছে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আজ সংবাদ সম্মেলন করবেন নিষেধাজ্ঞা শেষে শুরু হচ্ছে সাগরে ইলিশ ধরা শিবালয়ে শ্রমিক লীগের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালিত শিবালয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শিবালয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর গাড়িতে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা আ.লীগ নেতাকর্মীদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রচণ্ড গরমে যা করলে সুস্থ থাকবেন গুচ্ছভুক্ত ২৪ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার

হরিরামপুরে মুড়ি কাটা পিঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৫ বার পড়েছেন

জ,ই,আকাশ: বোনা আমন তুলতে না তুলতেই মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছে মুড়ি কাটা (কন্দ) পিঁয়াজ চাষে। বোনা আমন ধান কেটেই জমি তৈরি এবং  মুড়ি কাটা পিঁয়াজ চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা।অনেক এলাকায় মুড়ি কাটা পিঁয়াজ চাষ শেষ হয়েও গেছে। কোনো কোনো জমিতে দুই/তিন ইঞ্চি লম্বা পিঁয়াজ গাছও হয়ে গেছে।

শুক্রবার  সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা আমন ধান কেটে কন্দ পিঁয়াজ চাষে জমি তৈরি করছে। কোনো এলাকায় পিঁয়াজ লাগাতেও দেখা যায়। আবার কেউ কেউ কন্দ পিঁয়াজ লাগিয়ে ক্ষেতে সেচ পদ্ধতিতে পানি দিচ্ছে।

উপজেলা বাল্লা ইউনিয়নের কৃষক আয়নাল বিশ্বাস জানান, আমি ৩ বিঘা জমিতে কন্দ পিঁয়াজ (মুড়িকাটা বা সাগা) লাগাইছি। ৫ হাজার টাকা মন গুটি পিঁয়াজ কিনে এই পিঁয়াজ লাগাইতেছি। ৩ বিঘা জমিতে সবমিলিয়ে ১ লাখ টাকার ওপরে খরচ হবে। এতে ভাল ফলন হলে প্রায় ২ শো মন পিঁয়াজ হবে। আর দামের বাজার যদি ভাল হয় তাহলে আশা করছি বেশ ভালই লাভবান হতে পারব।

দাদরখি গ্রামের হাসেম আলী বলেন, পিঁয়াজ লাগানো শেষ করেছি। এখন সেচের মাধ্যমে পানি দিচ্ছি। ৫ বিঘা জমিতে কন্দ পিঁয়াজ চাষ করছি। কামলা, সার আর সেচের জন্য বেশ ভালই খরচ হবে। তবে ফলনের পাশাপাশি দামটা ভাল পেলে লাভবান হতে পারব।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি বছরে কন্দ পিঁয়াজ (মুড়িকাটা বা সাগা) আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৮ শো হেক্টর জমি। তবে এখনও আবাদ চলমান থাকায় আবাদ আরও বাড়তে পারে বলেও জানা যায়।

উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. সোহেল জানান,  আমাদের হরিরামপুর উপজেলায় কন্দ পিঁয়াজ (মুড়িকাটা বা সাগা) আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৮ শো হেক্টর জমি। ফলন ভাল হলে ১২ হাজার টন পিঁয়াজ উৎপাদন হতে পারে। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে এ উপজেলায় পেঁয়াজের চাহিদা মিটিয়ে অন্যান্য জেলায় রপ্তানি করাও সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :