1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৭:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ শুরু হচ্ছে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আজ সংবাদ সম্মেলন করবেন নিষেধাজ্ঞা শেষে শুরু হচ্ছে সাগরে ইলিশ ধরা শিবালয়ে শ্রমিক লীগের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালিত শিবালয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শিবালয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর গাড়িতে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা আ.লীগ নেতাকর্মীদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রচণ্ড গরমে যা করলে সুস্থ থাকবেন গুচ্ছভুক্ত ২৪ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার

চা বাগান শ্রমিকদের জীবনমান উন্নতির জন্য গ্রহণ করা হচ্ছে প্রকল্প

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১০৮ বার পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক: চা বাগান শ্রমিকদের জীবনমান উন্নতির জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। শুধু চা শ্রমিক নয়, এদের পোষ্য ও প্রকল্প এলাকার অসচ্ছল পরিবারের জীবনমানের উন্নতি যোগ হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। এটি প্রত্যাশা সংস্থার ‘প্রচেষ্টা’ নামে একটি সংগঠন বাস্তবায়ন করবে। তবে মূল দায়িত্বে থাকবে সমাজসেবা অধিদফতর। যেখানে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮ কোাট ৯৪ লাখ  ৮৪ হাজার টাকা। তবে এই ব্যয়ের পরিমাণ কমে আসতে পারে বলে পরিকল্পনা কমিশন থেকে আভাস পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, এই প্রকল্প গ্রহণ করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, শ্রমিক পরিবারের সব কর্মক্ষম ব্যক্তিদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। কারণ, চা বাগানের শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি অনেক কম। প্রতিটি পরিবার থেকে একজন সদস্য বাগানের কাজ করার সুযোগ পায়। ফলে একজনের স্বল্প আয়ে পরিবারের দৈনন্দিন ব্যয় চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে যায় । চা বাগানের মানুষেরা অনেক বছর ধরে স্বল্প আয়ে জীবনযাপন করছে।

এ ব্যাপারে প্রত্যাশা সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জানান, প্রকল্পের মাধ্যমে ৫টি জেলার ২০টি উপজেলার ৯ হাজার ৫০০ উপকারভোগীর মধ্যে সেলাই মেশিন, টেইলারিং, ভ্যান বিতরণ, হাঁস, মুরগির খামার ও ঘর করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রতিবন্ধীদের মধ্যে অটোরিকশা, হুইল চেয়ার বিতরণ করা হবে। এ ছাড়াও আত্মকর্মসংস্থানমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।

এদিকে কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো চা বাগান নেই। এরপরও এই জেলার চা বাগানের শ্রমিকদের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়াও আইএমইডি বিভাগ থেকে একটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে। বিশেষ করে ব্যয়ের বিষয়টি পর্যালোচনা করার উদ্দেশ্যে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত কুড়িগ্রামের চা বাগান বাদ দিতে বলা হয়েছে।

জানা গেছে, প্রকল্পটি হবিগঞ্জ জেলার ৩টি উপজেলা, মৌলভীবাজারে ৭টি উপজেলা, সিলেটের ৪টি উপজেলা, পঞ্চগড়ের ২টি উপজেলা ও কুড়িগ্রামের ৪টি উপজেলা। তবে কুড়িগ্রামে তেমন কোনো চা বাগান না থাকায় এই জেলা বাদ দেওয়া হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :