1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন

বুবলী ও অপু দুজনেই আমার কাছে এখন অতীত: শাকিব খান

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৭৮ বার পড়েছেন

অনলাইন বিনোদন ডেস্ক: হিরের নাকফুল আর পুরনো একটি ছবিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো বাগযুদ্ধে মেতেছেন ঢাকাই সিনেমার দুই অভিনেত্রী শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাস। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের বাকবিতণ্ডা দেখে অনেকে মন্তব্য করছেন ‘দুই সতীনের চুলোচুলি’।

এ বিষয়ে এতোদিন মুখে কুলুব এঁটে বসেছিলেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। যিনি এই দুই নায়িকাকেই বিয়ে করেছেন।

শাকিব বলেন, ‘একটা কথা নিশ্চিত করে বলতে চাই অপু বিশ্বাস ও বুবলী দুজনেই এখন আমার কাছে অতীত। তাদের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আমার সম্পর্ক জোড়া লাগার সম্ভাবনা নেই।’

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে শাকিব খানের সম্পর্ক অনেক আগেই ভেঙে গেছে, এ খবর সবাই জানেন। তবে বুবলীর সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে কেউ নিশ্চিত হতে পারছিলেন না।

শাকিব খান বলেন, ‘চলচ্চিত্রাঙ্গনে আমার অগ্রজ একজন জনপ্রিয় নায়ক, আমার প্রথম সংসারের সময়ই বলেছিলেন আমাদের দেশে এ অঙ্গনের দুজনের মধ্যে সংসার করাটা বেশ ডিফিকাল্ট। তার পরও একটা কথা বলতে চাই মানুষ সম্পর্ক করে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে। সংসার ভাঙার জন্য কেউ-ই সম্পর্ক করে না। আমিও তেমনটিই ভেবে করেছি। কিন্তু সম্পর্কটা করতে গিয়ে একটা সময় দেখলাম, তা আর হেলদি জায়গায় নেই। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ হলো।’

এদিকে শোনা যাচ্ছে, অপু বিশ্বাসের সঙ্গে আপনার এখন ভালো যোগাযোগ। আপনার বাসায়ও তার নিয়মিত যাতায়াত। তার মানে কি আবার আপনারা এক হচ্ছেন এমন প্রশ্নে শাকিব খান জানান, এমন সম্ভাবনা একেবারেই নেই।

অপুর সাবেক স্বামী বলেন, ‘আব্রাম খান জয়ের বাবা যেমন আমি শাকিব খান, তেমনি মা হচ্ছেন অপু বিশ্বাস। বাবা হিসেবে সন্তানের সঙ্গে আমার দেখা হয়। জয় মাঝেমধ্যে আমার সঙ্গে থাকে। ওর দাদা-দাদির সঙ্গে থাকে। জয় যেহেতু ছোট, একা আসতে পারে না, তাই জয়কে আনার সুবাদে তার মা আসে। কিন্তু আমাদের মধ্যে সন্তানের বিষয়ের বাইরে আর কোনো কথা হয় না। জয়ের স্কুলেও যাওয়া হয় মাঝেমধ্যে, সেখানেও দেখা হয় আমাদের।’

ছোট ছেলে শেহজাদ খান বীর প্রসঙ্গে শাকিব বলেন, ‘শেহজাদ খান বীরের সঙ্গেও আমার দেখা হবে। সে আমার সঙ্গে থাকবে। এখন সে অনেক ছোট, তাই আলাদা করে আমার কাছে রাখতে পারি না। তবে শিগগিরই তারও আসা-যাওয়া হবে আমার বাড়িতে। দাদা-দাদি, ফুফা-ফুফুর আদর পাবে। শেহজাদ যখন স্কুলে যাওয়া শুরু করবে, তখন তার মায়ের সঙ্গেও আমার দেখা হবে এটি খুবই স্বাভাবিক।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :