অনলাইন ডেস্ক: ঘুর্ণিঝড় সিত্রাং এর প্রভাবে নদী উত্তাল থাকায় নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সঙ্গে সব ধরনের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। রোববার (২২ অক্টোবর) দুপুর থেকে এটি চলমান রয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এটি কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
এ দিকে রোববার মধ্যরাত থেকে বাড়তে থাকে বৃষ্টি এবং বাতাস। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের থেকে ৫-৭ ফুট অধিক উচ্চতার জোয়ার হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ মোকাবেলায় সোমবার সকাল ১০টায় প্রস্তুতির জন্য নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জরুরি সভা ডেকেছে জেলা প্রশাসন।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৪০১ আশ্রয়ণ কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলে আট হাজার ৩৮০ স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার মজুত রাখা হয়েছে।
জেলা রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন শাহিন জানান, এক হাজার প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক তিন স্তরে কাজ করবে। এছাড়া নগদ ৫ লাখ টাকা হাতে রাখা হয়েছে। সিত্রাং মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে রেডক্রিসেন্ট।
সুত্র: খোলা কাগজ।
Leave a Reply