1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন

সিঙ্গাইর-হরিরামপুরবাসীকে মেট্রোরেলের স্বপ্ন দেখালেন মমতাজ বেগম

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৯৪ বার পড়েছেন

 

. . আকাশ: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত তারকা আসন খ্যাত ১৬৯, মানিকগঞ্জ-২ আসন থেকে টানা তৃতীয়বারের মতো দলীয় টিকিটে মনোনয়নপত্র জমা দেন বর্তমান সংসদ সদস্য, সিংগাইর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেশ বরেণ্য কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক রেহেনা আকতারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন। এরপর গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মমতাজ বেগম বলেন, “জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মানিকগঞ্জ-২ আসন থেকে টানা দুইবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছেন। আমি নির্বাচিত হয়ে যথাযথভাবে জনগণের সেবা করার চেষ্টা করেছি। আমরা অনেক কাজ করেছি। এবার আমি সংসদে যাওয়ার সুযোগ পেলে জোরালোভাবে দাবি জানাবো মেট্রোরেলের জন্য। আপনারা জানেন, মেট্রোরেল কিন্তু সাভারের হেমায়েতপুর পর্যন্ত করা হবে। হেমায়েতপুর থেকে সিংগাইর-হরিরামপুর হয়ে যাতে পাটুরিয়া-আরিচা ঘাট পর্যন্ত যায় এজন্য আমার যেখানে যতটুকু যা বলার আমি তা বলব। মেট্রোরেলের জন্য আমার জোরালো দাবি থাকবে। সিংগাইর আঞ্চলিক মহাসড়ককে ফোর লেনে করা উদ্যোগ নেয়া হবে।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সিংগাইরে গ্যাস নেই। এখানে যাতে গ্যাসলাইনের ব্যবস্থা করা যায়, আমি সে ব্যবস্থা করব। কারণ অনেক শিল্পপতি এখানে জমি কিনে রেখেছেন। এখানের গ্যাস সংযোগটা দিতে পারলে মিল ফ্যাক্টরি করে শিল্পাঞ্চালের উদ্যোগ গ্রহণ করব। এছাড়াও সিংগাইরে শহীদ রফিক সেতুতে এখনও টোল আদায় হয়৷ এ নিয়ে বেশ কয়েকবার আমি সংসদে কথা বলেছি। এবার আমি জোর দাবি জানাবো যাতে করে এই টোল উঠিয়ে নেয়া হয়।

নির্বাচন প্রসঙ্গে মমতাজ বেগম বলেন, “নির্বাচন মানেই চ্যালেঞ্জ। নির্বাচন মানেই চাপ। প্রতিপক্ষ না থাকলে নির্বাচনের আমেজ থাকে না। তাই আমি চ্যালেঞ্জ নিয়েই নির্বাচনে লড়তে চাই। সাধারণ ভোটাররা আমাকে অনেক ভালবাসেন। তাদের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা আছে। নির্বাচনে বাইচ দিয়েই জনগণ নৌকাকে জয় করবে। আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার কাজ করবে। যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে মানেন এবং সম্মান করেন তারা কখবও নৌকার বিরোধীতা করবে না, করতে পারে না। কারণ নৌকা মমতাজের ব্যক্তিগত প্রতীক নয়, এটা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, এটা স্বাধীনতার স্বপক্ষের প্রতীক, এটা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতীক।”

তিনি আরও বলেন, নৌকা মানেই হলো সরাসরি শেখ হাসিনাকে ভোট দেয়া। তাই আমার নির্বাচনী এলাকার জনগণকে একটা কথাই বলব, দেশ ডিজিটাল হয়েছে। ডিজিটাল থেকে এখন স্মার্ট বাংলাদেশের দোরগোড়ায়। তাই নৌকায় ভোট দিয়ে আমাকে আবার ওই জাতীয় সংসদে যাওয়ার সুযোগ করে দিলে স্মার্ট বাংলাদেশের অংশ হিসেবে আমার নির্বাচনী এলাকার জনগণ যেন সর্বপ্রথম স্মার্ট বাংলাদেশের সুযোগ- সুবিধা পায়, সে ব্যবস্থাই করার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :