1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক অফিসের ব্যাগ চুরি: কথিত ৫ সাংবাদিক আটক শিবালয়ে স্কুলবাসে আগুণের ঘটনায় ৫জন আটক   সিংগাইরে এক যুবকের ওপর আর্তকিত হামলায় গুরুতর আহত সিংগাইরে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৪ তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন  মানিকগঞ্জের মানরায় যাত্রা শুরু করলো কনফিডেন্স ইসলামিক স্কুল এন্ড কলেজ অভিযান শেষে সরগরম হয়ে উঠেছে আরিচা মাছের আড়ৎ ইলিশের দাম চড়া মানিকগঞ্জে পুত্রের মৃ-ত্যু শো-ক সইতে না পেরে মায়ের মৃত্যু নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনায় চলছে নির্বিচারে মা ইলিশ নিধন আমরা রাজনীতি করি জনগণের কল্যাণে: ড.আকবর হোসেন বাবলু কাঙ্খিত জুলাই সনদে সই করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা: যা আছে জুলাই সনদে

মানিকগঞ্জে পুত্রের মৃ-ত্যু শো-ক সইতে না পেরে মায়ের মৃত্যু

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১২৭ বার পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ছেলের মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে ৫ মিনিটের ব্যবধানে মা চলে গেলেন না ফেরার দেশে । ঘটনাটি ঘটেছে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের সাহেবপাড়া গ্রামে।

স্থানীয়রা জানান, সাহেবপাড়া গ্রামের মৃত আনছার আলীর ছেলে আব্দুল আওয়াল (৪১) কয়েকদিন ধরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার দিবাগত রাত সোয়া দুইটার দিকে মারা যান তিনি। রোববার সকাল পৌনে ছয়টার দিকে সকালে পুত্র আওয়ালের মরদেহ বাড়ীর আঙ্গিনায় পৌছালে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে মৃত্যুর সংবাদ পৌঁছালে,, প্রিয় ছোট ছেলের মৃত্যুর বেদনা সইতে না পেরে মা রেহেলা আক্তার (৬৯) জ্ঞান হারিয়ে (হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া) বন্ধ হয়ে মুহুর্তের মধ্যে মারা যান।

ভাই আওয়ালের মৃত্যুর ৫ মিনিটের ব্যবধানে মায়ের এই মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আরেক সন্তান মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফর রহমান।

তিনি বলেন,  ছোট ভাইয়ের পর মায়ের এমন মৃত্যু অত্যন্ত বেদনাদায়ক। আমরা সবাই স্তম্ভিত।

স্বজনরা জানান, ছেলের মরদেহ বাড়ীর আঙ্গিনায় আসলে মা রাহেলা আক্তার কান্নায় ভেঙ্গে পরার পর মুহুর্তে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এরপর আর চেতনা ফিরে আসেনি।এই হৃদয়বিদারক দৃশ্য প্রত্যক্ষ করে গ্রামের মানুষ এখনো কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া আওয়াল এক কন্যা ও একপুত্র সন্তান রেখে গেছেন। তিনি স্থানীয় বাজারে ঔষধের দোকান করতেন। চার ভাইয়ের মধ্যে আওয়াল ছিলেন সবার ছোট।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :