1. shahjahanbiswas74@gmail.com : Shahjahan Biswas : Shahjahan Biswas
  2. ssexpressit@gmail.com : sonarbanglanews :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সাংবাদিকরা উর্দির ভূমিকা পালন করছেন: মির্জা ফখরুল উন্নয়নশীল দেশগুলোর নিকট কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী আলু, পেঁয়াজ ও ডিম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০৫ প্রতিষ্ঠানকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ধামরাইয়ে করিম টেক্সটাইলে শ্রমিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার সাংবাদিকদের রিপোর্টে বাধা নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনী শুরু সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি পঙ্কজ দে,সম্পাদক এ আর জুয়েল ধামরাইয়ে স্থানীয় সরকার দিবসে বেশী সংখ্যক চেয়ারম্যান ছিলেন অনুপস্থিত হরিরামপুরে যুবলীগ নেতা আব্দুল হাসান পিন্টুর ইন্তেকাল হরিরামপুরে অসহায় ও দুঃস্থদের মাঝে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ বিতরণ শিবালয়ে হাইওয়ে পুলিশের অপেন হাউজ-ডে অনুষ্ঠিত

দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু, তা চলবে সপ্তাহজুড়ে

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৪২ বার পড়েছেন

অনলাইন ডেস্ক: দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা সপ্তাহজুড়ে চলমান থাকতে পারে। মৌসুমের প্রথম এই শৈত্যপ্রবাহে শীতের কাঁপুনিতে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় বিপর্যস্ত জীবন অতিবাহিত করছে মানুষ ও প্রাণিকূল।

এদিকে সারাদেশেই হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন ছিন্নমূল মানুষ। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া শ্রমজীবীরাও। সকালের ঘন কুয়াশায় পরিবহন চলাচলেও দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে দেখা গেছে চালকদের। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্যমতে, শৈত্যপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতারের ওয়েবসাইট বলছে, শনিবার রাজশাহী বিভাগে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, খুলনা বিভাগে ৮.৫, বরিশাল বিভাগে ৮.২ ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শুক্রবার চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এদিকে হাড়কাঁপানো শীতে চরম বিপাকে পড়েছেন উত্তরের জনপদের মানুষ। শীতের পরশ লেগেছে রাজধানীতেও। এতে বেড়েছে ছিন্নমূলের দুর্দশা।

চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, এটিই চলতি মৌসুমে সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সামনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

শুক্রবার সকাল থেকে সূর্যের দেখা মিললেও আকস্মিক তাপমাত্রা কমে যাওয়া এবং উত্তর থেকে ধেয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। শৈত্যপ্রবাহের কারণে সন্ধ্যার পর থেকে চুয়াডাঙ্গা শহরে সাধারণ মানুষের চলাচল অনেকাংশেই কমে যায়।

উত্তরের বিভাগীয় শহর রংপুরে কয়েক দিন ধরেই ঘন কুয়াশা নামছে। রাত হলেই টিপ টিপ বৃষ্টির মতো শিশির ঝরে। সকাল পর্যন্ত এর রেশ থাকে। শুক্রবার ভোর থেকেও এমন কুয়াশাবৃষ্টি দেখা গেছে। রংপুর আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঢাকায় শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ডিসেম্বরের শেষে তাপমাত্রা আরও কমবে এবং মৃদু শৈত্যপ্রবাহও বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান।

এদিকে কুয়াশায় নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের সতর্কতামূলক নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। শুক্রবার সংস্থাটির ফেসবুক পেজে বলা হয়, কুয়াশায় দৃষ্টিসীমার মধ্যে থামানো যায় এমন নিয়ন্ত্রণ উপযোগী ধীরগতিতে সর্বদা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে রাস্তায় গাড়ি চালাতে হবে। কুয়াশাচ্ছন্ন গাড়ির হেডলাইট ‘লো-বিম বা ডিপার’ জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হবে। লেন পরিবর্তন বা ওভারটেক করা যাবে না।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :